বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণী ম্যাচে দুই দলই ২৪১ রান তোলে। ফলে ম্যাচের ফলাফল নিষ্পত্তির জন্য ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে। সেখানেও আবার টাই হয়। এমন অবস্থায় আজকের ম্যাচে মোট বাউন্ডারির হিসেবে ম্যাচ জিতে যায় ইংল্যান্ড।
এদিন সুপার ওভারে প্রথমে ব্যাট করে ইংল্যান্ড। তাদের হয়ে ক্রিজে আসেন স্টোকস ও বাটলার। তারা দুজনে মিলে ৬ বল থেকে ১৫ রান সংগ্রহ করেন। দুই ব্যাটসম্যানই একটি করে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে স্টোকস ৮ ও বাটলার করেন ৭ রান করেন।
বিশ্বকাপের শিরোপা জিততে ১৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে ক্রিজে আসেন নিশাম ও গাপটিল। নিশাম প্রথম পাঁচটি বল খেলে তোলেন ১৪ রান। শেষ বলে ম্যাচ জিততে নিউজিল্যান্ডকে করতে হতো ২ রান। কিন্তু গাপটিল ১টি রানের বেশি নিতে পারেননি। ফলে সুপার ওভারে টাই হলে ম্যাচে বাউন্ডারির হিসেবে বিশ্বকাপ জিতে নেয় ইংল্যান্ড।
আজ সুপার ওভারসহ ম্যাচে ইংল্যান্ডের বাউন্ডারি (চার ও ছক্কা মিলে) ছিল ২৬টি। আর কিউইদের ইনিংসে বাউন্ডারির সংখ্যা ছিল ১৭টি। ফলে বেশি বাউন্ডারি হাঁকিয়ে নিয়ম অনুযায়ী চ্যাম্পিয়ন হল ইংল্যান্ড।
ম্যাচ এবং সুপার ওভার দুই ক্ষেত্রেই বাউন্ডারি বেশি হাঁকিয়েছে ইংল্যান্ড। সুপার ওভারে ইংল্যান্ডের ইনিংসে ছিল দুটি চার। আর নিউজিল্যান্ড হাঁকিয়েছিল একটি ছক্কা।