টি-টোয়েন্টি সিরিজের ৩টি ম্যাচেই বাবর আজমদের কাছে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে মাহমুদউল্লাহ বাহিনী। ১ম ম্যাচে ৪ উইকেট, ২য়টিতে ৮ উইকেট এবং ৩য়টিতে ৫ উইকেটে জয় পায় পাকিস্তান দল।
কিন্তু ২২ নভেম্বর সিরিজের শেষ ম্যাচেও বাবর আজমদের হাতে ট্রফি তুলে দেননি টুর্নামেন্টের আয়োজকরা। ম্যাচ শেষে ট্রফি না পেয়ে অবাক হন বাবর-রিজওয়ানসহ পাক দলের তারকারা। পরে ট্রফি ছাড়াই একত্রিত হয়ে সেলফি তোলেন শাহিন শাহ আফ্রিদিরা।
কেন সেদিন পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের হাতে ট্রফি তুলে দেওয়া হয়নি তার কারণ জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। কবে দেওয়া হবে সেটিও জানানো হয়েছে।
সিরিজ শেষ হওয়ার পর বিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, বোর্ড সভাপতি না থাকার ফলেই পাক দলের হাতে ট্রফি হস্তান্তর করা যায়নি।
বিসিবির এক মুখপাত্র জানান, জয়ী দলকে ট্রফি তুলে দেওয়ার কথা ছিল বোর্ডের কর্মকর্তাদের। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিনিয়োগকারীদেরও। কিন্তু সভাপতিসহ অন্যান্য কর্মকর্তা এবং বিনিয়োগকারী সংস্থার মালিকরা ওই সময় জৈব সুরক্ষা বলয়ে ছিলেন না। করোনাবিধি পালনে যথেষ্ঠ সতর্ক বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। তাই ক্রিকেটারদের কাছে তাদের ঘেঁষতে দেওয়া হয়নি। ফলে বাবর আজমদের হাতে ট্রফিও তুলে দেওয়া হয়নি।
বিসিবি জানিয়েছে, দুদলের মধ্যে টেস্ট সিরিজ শেষ হয়ে যাওয়ার পর বাবর আজমদের হাতে তুলে দেওয়া হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের ট্রফি। অর্থাৎ টি-টোয়েন্টি ট্রফি নেওয়ার জন্য পাকিস্তান দলকে অপেক্ষা করতে হবে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত।