আড়াই বছর আগে যে দু’জনের হাতের মুঠো থেকে অবিশ্বাস্যভাবে ফসকে গিয়েছিল জয়, গতকাল রবিবার সেই মুশফিক-মাহমুদুল্লাহর হাত ধরেই এলো ভারতের বিপক্ষে প্রথম টি২০ জয়। ভারতের বিপক্ষে জয়টি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
কিছুদিন ধরে বাংলাদেশের ক্রিকেটে রীতিমতো ঝড় চলছে। ক্রিকেটারদের ধর্মঘটে যার শুরু, আর সমাপ্তি সাকিবের এক বছরের নিষেধাজ্ঞায়। পারিবারিক কারণে শেষ মুহূর্তে এসে ভারত সফর থেকে সরে দাঁড়ান তামিম ইকবালও। তবে সাকিবের নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের ক্রিকেটকে বলতে গেলে এলোমেলো করে দেয়।
ভারত যাত্রার মাত্র একদিন আগে আসে আইসিসির এই দুঃসংবাদ। সেই দুঃখ নিয়েই তারা বিধ্বস্ত মনে ভারত যান। সেখানে গিয়ে দিল্লির দূষণে জরুরি অবস্থা। সব প্রতিকূলতা ছাপিয়ে এ জয়ে দারুণ স্বস্তি পুরো টাইগার শিবিরেই। ৩৫ বলে ৩৯ রানের দারুণ ইনিংস খেলা সৌম্য সরকার তো জয়টি দলের সঙ্গে না আসা
এ সময় দুই সিনিয়র সাকিব ও তামিমকে উৎসর্গই করে বলেন, ‘আমরা সবাই শান্ত ছিলাম। জানতাম ধৈর্য ধরলে এ টার্গেট তাড়া করা সম্ভব। তাই আমরা সবাই ইতিবাচক ছিলাম। সাকিব-তামিম আমাদের অনেক অভিজ্ঞ দু’জন খেলোয়াড়। দলে সবসময় তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এ জয়টি আমরা তাদের উৎসর্গ করছি।’
গতকাল পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের সঞ্চালক সঞ্জয় মাঞ্জেরেকার তাকে প্রশ্ন করেন, ভারতের বিপক্ষে সবসময় ভালো খেলার রহস্য কী?
এ সময় স্মিত হেসে প্রশ্নকে একরকম এড়িয়েই যান মুশফিক, ‘ভারতের বিপক্ষে ভারতের মাটিতে খেলাটা আমি সবসময় উপভোগ করি। বিশাল দর্শকের সামনে ভালো খেলতে পারলে খুবই ভালো লাগে। আর ক্রিকেটার হিসেবে সবসময়ই আমি উন্নতির চেষ্টা করি। আশা করি বাংলাদেশের হয়ে প্রতিটি ম্যাচেই ভালো খেলতে পা