গ্রুপ পর্বে শীর্ষ দুই দল ছিল গায়না ও বারবাডোস। তবে দুই দলের পয়েন্ট ছিল আকাশ পাতাল ব্যবধান। গায়না যেখানে ১০ ম্যাচে ১০ জয়ে ২০ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে সেখানে বারবাডোসের পয়েন্ট ১০ ম্যাচে ১০। জিতেছিল ৫ ম্যাচ এবং হেরেছিল ৫ ম্যাচ।
হেরে যাওয়া এই পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে রয়েছিল গায়নার বিপক্ষেই দুটি ম্যাচ। টুর্নামেন্টে প্রথম ম্যাচেই গায়নার মুখোমুখি হয়েছিল বারবাডোস। সেখানে তারা হেরেছিল ৪৭ রানে। দ্বিতীয়বার দুজনের দেখা হয় গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচের আগের ম্যাচে। সেই ম্যাচে বারবাডোস হেরে যায় ৩০ রানে।
তবে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষ দুটি স্থানে এই দুই দল থাকায় প্রথম কোয়ালিফায়ার ম্যাচেও মুখোমুখি হয় তারা। আর সেই ম্যাচেও সাকিবদের হারের তিক্ত স্বাদ দেয় গায়না।
গায়নার কাছে তিনটি ম্যাচ হারে বারবাডোস যার দুটিতে আবার মাঠে ছিল সাকিব। ফাইনালের আগে তাই সাকিব ফাইনাল ম্যাচে জিতে সবকিছুর সমাপ্তি করতে চেয়েছিলেন।
ফাইনালে ভালো পারফর্ম করতে পারেনি সাকিব। তবে তার দল জিতেছে। ফাইনালে গায়নাকেই উল্টো হারিয়ে শিরোপা উৎসব করে তারা। হ্যাটট্রিক হারের দুঃখ একেবারে শিরোপা দিয়ে শেষ করে সাকিবরা। অন্যদিকে পুরো টুর্নামেন্টে জয় পেয়ে আসা গায়না আসল ম্যাচেই গেল হেরে।