২০২২ সালে আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রামের বাইরে আরও অনেকগুলো দ্বিপক্ষীয় সিরিজ আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেখানে সব মিলিয়ে থাকছে অন্তত ৬১ টি ম্যাচ!
এফটিপি অনুযায়ী আগামী বছরে সর্বোচ্চ সংখ্যক ম্যাচ খেলে অনেক ব্যস্ত সময় কাটাতে হবে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে। নতুন বছরে অন্তত ২১টি ওয়ানডে এবং ২৫টি টি-২০ ও ১১ টি টেস্ট খেলবে সাকিব-তামিম-মাহমুদুল্লাহ-মুমিনুল বাহিনীকে।
টাইগারদের নতুন বছর শুরু হবে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে। সফরে ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ অনুষ্ঠিত হবে জানুয়ারী প্রথম ২ সপ্তাহে।
এরপর বাংলাদেশে জানু্য়ারি মাসের ২০ তারিখের পর শুরু হবে ঘরোয়া ক্রিকেটের সবথেকে বড় আসর বিপিএল। বিপিএল শেষ না হতেই তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও দুইটি টি-টোয়েন্টি খেলতে বাংলাদেশে পা রাখবে আফগানিস্তান দল।
এরপর আফগানিস্তান সফর শেষ করেই ২ টেস্ট ও ৩ ওয়ানডে খেলতে বাংলাদেশ দল রওনা হবে দক্ষিণ আফ্রিকায়। এপ্রিলে ২টি টেস্ট ম্যাচ খেলতে শ্রীলংকা বাংলাদেশ সফর করবে। পরের মাসেই আয়ারল্যান্ড সফর করবে বাংলাদেশ যেখানে ৩টি ওয়ানডে খেলবে টাইগাররা।
আয়ারল্যান্ড সফর শেষে ২ টেস্ট, ৩ ওয়ানডে এবং ৩ টি-টোয়েন্টি খেলতে টাইগাররা যাবে ওয়েস্টইন্ডিজে। সেখানে খেলবে ২ টেস্ট, ৩ ওয়ানডে এবং ৩ টি-টোয়েন্টি। তারপর সমান সংখ্যক ম্যাচ খেলতে জুলাই-আগস্টে জিম্বাবুয়ে সফর করবে টাইগাররা।
এরপর টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হবে এশিয়া কাপ।সেখান থেকে দেশে ফিরে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১ টেস্ট, ৩ ওয়ানডে, ৩ টি-টোয়েন্টি খেলবে টাইগাররা।
অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিবে টাইগাররা। এবারের বিশ্বকাপে সরাসরি মুল পর্বে খেলবে মাহমুদউল্লাহর দল।
টাইগারদের বছরটা শেষ হবে নভেম্বর-ডিসেম্বরে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে।