ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের ২৩ তম ম্যাচে টনটনে মুখোমুখি হচ্ছে টাইগার বনাম ক্যারিবিয়ানরা। টনটনের কুপার এসোসিয়েট গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ ও উইন্ডিজের ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় দুপুর সাড়ে ৩টায়। বিশ্বকাপে উইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের সফলতার হার শুন্য। সবশেষ ৯ দেখায় ক্যারিবিয়ানদের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে টাইগাররা। কিন্তু ২০১১ বিশ্বকাপে মিরপুরের সে স্মৃতি কি বাংলাদেশ অতো সহজে ভুলতে পারবে? টাইগারদের সবচেয়ে কম ৫৮ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড এই ক্যারিবীয়ানদের বিপক্ষেই।
তবে পরিসংখ্যান যাই বলুক বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ফর্ম আর উইন্ডিজের সাথে শেষ সাক্ষাৎগুলো বাংলাদেশকে আশার আলো দেখাচ্ছে। বাঁচামরার এই ম্যাচে সাকিব-তামিমরা নিশ্চই ছেড়ে কথা বলবেননা গেইল-রাসেলদের।
আসুন দেখে নিই দু’দলের পরিসংখ্যান:
- ওয়ানডেতে ৩৭ বার মুখোমুখি দেখায় উইন্ডিজের ২১ জয়ের বিপরীতে বাংলাদেশের জয় ১৪ বার। আর বাকি ২ ম্যাচ ফলাফল বিহীন।
*বিশ্বকাপে ৪ বার মুখোমুখি হয়ে ক্যারিবিয়ানরা জিতেছে ৩ বার আর একটি ম্যাচ পরিত্যাক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ জয়ের দেখা পায়নি কখনোই।
*সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ:
বাংলাদেশ ৩০১/৬, সেন্ট কিটস, ২০১৮
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৩৩৮/৭, সেন্ট কিটস, ২০১৪
- দলীয় সর্বনিম্ন সংগ্রহ:
বাংলাদেশ ৫৮/১০, মিরপুর, ২০১১
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬১/১০, চট্টগ্রাম, ২০১১ - বড় ব্যবধানে জয়:
বাংলাদেশ ১৬০ রান, ৮ উইকেট
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৭৭ রান, ১০ উইকেট - সবচেয়ে বেশি রান:
তামিম ইকবাল (বাংলাদেশ)- ৮৮৫ রান
শাই হোপ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)- ৬৬২ রান - ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস:
তামিম ইকবাল (বাংলাদেশ)- ১৩০* রান
দীনেশ রামদিন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)- ১৬৯ রান - সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি:
তামিম ইকবাল ও এনামুল হক জুনিয়র (বাংলাদেশ)- ২টি
শাই হোপ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)- ৩টি - সর্বোচ্চ ছক্কা:
মুশফিকুর রহীম (বাংলাদেশ)- ১৩টি
ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)- ২০টি - সবচেয়ে বেশি উইকেট:
মাশরাফি বিন মর্তুজা (বাংলাদেশ)- ৩০ উইকেট
কেমার রোচ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)- ৩০ উইকেট - সেরা বোলিং:
তাপস বৈশ্য, সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ)- ৪/১৬
মারভিন ডিলন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)- ৫/২৯ - সবচেয়ে বেশি ডিসমিসাল:
মুশফিকুর রহীম (বাংলাদেশ)- ২৯টি
রিডলই জ্যাকবস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)- ২০টি