ঐতিহাসিক লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বিশ্বকাপের ফাইনালে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করছে নিউজিল্যান্ড।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আজ ফাইনালের লড়াইয়ে উদ্ধোধনী জুটিতেও ব্যর্থ হন গাপটিল। হেনরি নিকোলসের সঙ্গে ২৯ রানের জুটি গড়ার পরই প্যাভিলিয়নের পথে হাটা দেন তিনি। ইনিংসের সপ্তম ওভারে ক্রিস ওকসের বলে এল বি ডব্লিউ হন গাপটিল। আউট হওয়ার আগে ১৮ বল থেকে ২টি চার ও ১টি ছক্কায় ১৯ রান করেন তিনি।
গাপটিলের বিদায়ের পর ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব আসেন অধিনায়ক উইলিয়ামসন। তাকে সঙ্গ দেন ওপেনিংয়ে নামা নিকোলস। শুরুতে এই দুই ব্যাটসম্যান সাবাধানী ব্যাটিংয়ে চাপ কাটিয়ে ওঠেন। যার সুবাদে ২২তম ওভারে নিউজিল্যান্ডের রান তিন অংক স্পর্শ করে। তবে এরপরই কিউই শিবিরে আঘাত হানেন প্লানকেট।
দলীয় ১০৩ রানের সময় প্লানকেটের বল উইলিয়ামসনের ব্যাট স্পর্শ করে উইকেটরক্ষকের হাতে জমা হয়। ফলে ৫৩ বল থেকে ৩০ রানের ইনিংস খেলে বিদায় নিতে হয় কিউই অধিনায়ককে। তার বিদায়ে দ্বিতীয় উইকেটে নিকোলসের সঙ্গে ৭৪ রানের জুটিতে ছেদ পড়ে।
উইলিয়ামসনের পর ক্রিজে বেশি সময় স্থায়ী হতে পারেনি অন্য ব্যাটসম্যান নিকোলসও। ৭১ বল থেকে নিজের অর্ধশতক তুলে নিয়ে ৫৫ রানে প্লানকেটের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন তিনি। প্লানকেটের জোড়া আঘাতে আবারো চাপে পড়ে গেলো নিউজিল্যান্ড।
চুতর্থ উইকেটে ২৩ রান যোগ করার পর বিদায় নেন টেলর। উডের বলে এল বি ডব্লিই হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ১৫ রান। পঞ্চম উইকেটে ল্যাথাম ও নিশান দলকে ভরসা যুগিয়ে রানের চাকা সচল রেখে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে ৩৩ রান যোগ করার পর প্লাঙ্কেট নিশামকে নিজের তৃতীয় শিকারে পরিণত করেন। ২৫ বল থেকে ২৩ রান করেন নিশাম।
১৭৩ রানে পাঁচ উইকেট হারানো নিউজিল্যান্ডের এখন শেষ ভরসা ল্যাথাম ও গ্রান্ডহোমের জুটি। শেষ খবর পাওয়া অবদি ষষ্ঠ উইকেটে তারা ১১ রান যোগ করেছেন। ল্যাথাম ২৬ ও গ্রান্ডহোম ৭ রান নিয়ে ক্রিজে ব্যাট করেছন। নিউজিল্যান্ডের দলীয় সংগ্রহ ৪২ ওভার শেষে ১৮৫/৫