চট্রগ্রামের জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে যেন হঠাৎ করেই দেখা মিললো ৮/১০ বছর আগের সেই পুরোনো তামিম ইকবালের। সেদিন তামিমের ব্যাট যেন এদিন হয়ে ওঠে ক্ষুরধার তরবারি। যেভাবেই বল আসুক না কেন, চার কিংবা ছক্কা। শূন্যতে জীবন পাওয়ার পর ২৮ বলে দেখা পান ফিফটির।
ফিফটির পর সেঞ্চুরি করতে লাগে আরও ৩৩ বল। চারের মার ছিল ১৬টি আর ছয় ৩টি। শেষ পর্যন্ত তামিম অপরাজিত থাকেন ১৭ চার– ছক্কায় ৬৪ বলে ১১১ রান করে।
এইতো মাত্র এর একদিন আগে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে ৬ মাস বিরতির ঘোষণা দিয়েছিলেন এই ওয়ানডে অধিনায়ক। সেই ঘোষণার ১ দিন না যেতেই মারকুটে ব্যাটিংয়ে ১৭৩.৪৪ স্টাইক রেটে তামিম তুলে নিলে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ৪র্থ সেঞ্চুরি।
সেদিনের তামিমের সেঞ্চুরির সঙ্গে মোহাম্মদ শাহজাদের ফিফটিতে সিলেট সানরাইজার্সকে ৩ ওভার বাকি থাকতেই ৯ উইকেটে উড়িয়ে দেয় মিনিস্টার ঢাকা।