আফ্রিকার বিপক্ষে টসে হেরে ব্যাটিং করছে বাংলাদেশ ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ৩৮ ওভার ২৪৪/৪
ক্রিজে আছেন মাহমুদুল্লাহ ও মুশফিক ৭৩
সেঞ্চুরির না করার হতাশা নিয়ে ফিরলেন সাকিব: বিশ্বকাপ আসরে সাকিব ও মুশফিক গড়লেন রেকর্ড জুটি। তৃতীয় উইকেটে তারা ১৪২ রানের জুটি গড়ে রেকর্ড গড়েছন তারা। এরপর দলীয় ২১৭ রানে এই জুটিতে বিদায় নিলেন সাকিব। ৮৪ বল থেকে ৮টি চার ও ১টি ছক্কায় ৭৫ রানের ইনিংস খেলে তাহিরের বলে বোল্ড আউট হলেন। সাকিবের বিদায়ের পর ক্রিজে এসেছেন মিঠুন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই জুটিতে তারা ১৭ রান তুলে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন।
মুশফিক-সাকিবের জোড়া হাফ সেঞ্চুরি:
দ্বাদশ বিশ্বকাপের উদ্ধোধনী ম্যাচে সাকিব ও মুশফিক তৃতীয় উইকেটে শতরানের জুটি গড়ে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। ৯৫ বল থেকৈ ১০০ রানের জুটি গড়েন তারা। একই সাথে এটি সাকিব ও মুশফিক জুটির পঞ্চম শতরানের জুটি। শতরানের জুটি গড়ে এর মধ্যেই দুই ব্যাটসম্যানই তুলে নিযেছেন নিজেদের অর্ধশতক্। ইনিংসের ২৬তম ওভারে ৫৩ বল থেকে ক্যারিয়ারের ৪৩তম অর্ধশতক তুলে নেন সাকিব।
অন্যদিকে ২৯তম ওভারে ফেললুকাউকে বাউন্ডারি মেরে ক্যারিয়ারের ৩৪তম হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন। তার হাফ সেঞ্চুরি আসে ৫৩ বল থেকে। সাকিব ও মুশফিক জুটি খবর পাওয়া অবদি ১০৪ বল থেকে ১০৭ রানের জুটি গড়েছেন।
মুশফিক-সাকিবের অর্ধশত রানের জুটি:
তামিমের বিদায়ের ১৫ রানের ব্যবধানে সেট ব্যাটসম্যান দুই ওপেনারকে হারিয়ে কিছূটা চাপে পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। সে সময় তৃতীয় উইকেটে সাকিবকে সঙ্গ দেন মুশফিক। এই জুটিতেই দলীয় স্কোর দেড়শো পাড় করলো বাংলাদেশ। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মুশফিক ও সাকিব জুটি ৫৪ রান যোগ করেছেন। দুজনেই হাফ সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন।
ফিফটির আগেই ফিরলেন সৌম্য:
তামিমের বিদায়ের পর ক্রিজে সৌম্যকে সঙ্গ দিতে আসেন সাকিব। এই জুটিতে ১৫ রান তোলান পর বিদায় নেন সৌম্য। দলীয় ৭৫ রানের সময় ব্যক্তিগত ৪২ রানে আউট হন সৌম্য। ৩০ বলের ইনিংসে তিনি ৯টি বাউন্ডারি হাঁকিয়েছেন।
তামিমের বিদায়:
উদ্ধোধনী জুটিতে তামিম ও সৌম্যর অর্ধশত রানের জুটির পর বাংলাদেশ মিবিরে প্রথম ধাক্কা আনলো আফ্রিকা। দলীয় ৬০ রানের সময় প্রেটিয়া বোলার ফেলকাওয়ের বল তামিমের ব্যাটের কিনারা লেগে উইকেটরক্ষক ডি ককের গ্লাভসে জমা হয়। ২৯ বল থেকে ২টি চারের মারে ১৬ রান করে প্যাভিলনে ফেরেন তামিম।