গ্যাবা টেস্টে নো-বল শনাক্তকরণ প্রযুক্তি কাজ না করায় টেস্টের দ্বিতীয় দিনে একাধিক নো-বল ধরা পড়েনি আম্পায়ারের চোখে। আর এটা সবাই বুঝতে পারে স্টোকসের বলে ডেভিড ওয়ার্নারের আউট হওয়ার বলটি নো-বল ঘোষণার পর।
গ্যাবা টেস্টের দ্বিতীয় দিনের কেবল প্রথম সেশনেই স্টোকস ১৪টি নো-বল করেন। তার মধ্যে মাত্র দুইটি বলকে নো-বল দেন আম্পায়ার। বাকি ১২টি বলই আম্পায়ারের চোখ এড়িয়ে যায়।
তবে সম্প্রচারকারী প্রতিষ্ঠান সেভেন ক্রিকেটের প্রতিবেদনে বের হয়ে এই নো-বল কাহিনী। তুমুল সমালোচনা করেন সাবেক ক্রিকেটাররা। নো-বল শনাক্তকরণ প্রযুক্তিতেও কেন এই বলগুলো ধরা হলো তা নিয়ে ওঠে প্রশ্ন।
পরবর্তীতে জানা যায়, গ্যাবা টেস্টের জন্য বরাদ্দকৃত নো-বল শনাক্তকরণ প্রযুক্তিটিতে নাকি ম্যাচ শুরুর আগেই সমস্যা দেখা যায়। ফলে এই ম্যাচে আর সেটির পূর্ণ সুবিধা নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর ব্যবস্থাপনার এই ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে।