বার্মিংহ্যামের এজবাস্টনে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মুখোমুখি দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড। এই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিংয়ের শুরুটা হলো ভয়ংকর। শুরুর তিন ওভারেই ফিরে গেলেন অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং লাইনআপের অন্যতম দুই স্তম্ভ অ্যারোন ফিঞ্চ ও ডেভিড ওয়ার্নার।
ইনিংসের দ্বিতীয় আর নিজের প্রথম ওভারেই জাফ্রা আর্চার গতির দিকে পরাস্ত করে অস্ট্রেলিয়ার অধিণায়ক ফিঞ্চকে(০)। ফিঞ্চকে হারানোর ক্ষত থাকতেই পরের ওভারে ওয়ার্নারের উইকেট তুলে নেন ক্রিস ওকস। লাফিয়ে ওঠা বলে ওয়ার্নারের(৯) ব্যাটে লেগে উইকেটরক্ষক বোয়াস্ট্রোর হাতে গিয়ে জমা হয়।
দুই ওপেনারকে হারানোর পর অস্ট্রেলিয়াকে তৃতীয় ধাক্কাটি দেন ওকস। ইনজুরি আক্রান্ত খাজার জায়গায় আজ একাদশে জায়গা পাওয়া পিটার হ্যান্ডকম্বকে ব্যক্তিগত রানে সরাসরি বোল্ড আউট করেন তিনি।
বিপর্যয় থেকে অস্ট্রেলিয়ারকে বের করে আনেন স্মিথ ও অ্যালেক্স ক্যারি। চতুর্থ উইকেটে তারা ১০৩ রান যোগ করেন। দলীয় ১১৭ রানে ক্যারিকে ব্যক্তিগত ৪৬ রানে বিদায করে ইংল্যান্ডকে খেলায় ফিরিয়ে আনেন আদির রশিদ।
একই ওভারে রশিদ শূন্য হাতে ফেরান পঞ্চম উইকেট ব্যাট করতে আসা স্টনিসকে। জোড়া উইকেট হারিয়ে আবার চাপে পড়া অস্ট্রেলিয়ার এক প্রান্ত আগলে রেখে ব্যাট করে যাচ্ছেস স্মিথ। ৮১ বল থেকে ৬১ রান নিয়ে ক্রিজে আছেন তিনি। তাকে ১৫ বল থেতে ১৩ রান করে তাকে সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছেন ষষ্ঠ উইকেটে ব্যাট করতে আসা ম্যাক্সওয়েল। কিন্তু দিনশেষে ৪৯ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৪৯ ওভার শেষে ২২৩/১০।