ত্রিদেশীয় সিরিজের বৃষ্টি বিঘ্নিত ১৮ ওভার দৈঘ্যের ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ৫ উইকেট ১৪৪ রানের বড় সংগ্রহ পেয়েছে সফরকারী জিম্বাবুয়ে। দলটির হয়ে বার্ল ৫৭ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেছেন। ম্যাচ জিততে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৫ রান।
টসে জিতে জিম্বাবুয়েতে ব্যাটিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ। এ সময় ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে অভিষেক ম্যাচ খেলতে নামা তাইজুল ফিরিয়ে দেন ব্রেন্ডন টেলরের উইকেট। তবে পাঁচ ওভারের পাওয়ার প্লেতে জিম্বাবুয়ে আর কোনো উইকেট না হারিয়ে তোলে ৩০ রান।
উইকেটের খোঁজে থাকা বাংলাদেশ ইনিংসের সপ্তম ওভারটিতে মুস্তাফিজকে বোলিংয়ে নিয়ে আসেন সাকিব। হাতাশ করেননি মুস্তাফিজ ওভারের চতুর্থ বলেই আর্ভিনকে ১১ রানে ক্যাচ আউট করেন তিনি। আর্ভিন ফেরত যাওয়ার পর বাংলাদেশ দলীয় ৬৫ রানের মধ্যে প্যাভিলনে ফেরত পাঠায় আর তিন ব্যাটসম্যানকে।
যেখানে ২৬ বল থেকে ৩৪ রান করা অধিনায়ক মাসাকাদজাকে আউট করেন সাইফ। এছাড়া শেন উইলিয়ামকে ২ রানে মোসাদ্দেক আউট করেন। আর মারুমা ব্যক্তিগত ১ রানে রান আউটে কাটা পডেন।
এ সময় ষষ্ঠ জিম্বাবুয়ের ইনিংস গড়ার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন রায়ান বার্ল ও মুত্তমবজি। প্রথমে ক্রিজে স্থায়ী হয়ে মুস্তাফিজের করা ইনিসের ১৫ ওভারে একাই ১৪ রান নেন বার্ল। পরের ওভারে সাকিব বোলিংয়ে আসলেও লাভ থামানো যাযনি বার্লকে। ছক্কা, চার, চার, ছক্কা, চার, ছক্কা ওভারে ৩০ রান নেন। এই ওভারেই ২৮ বলে থেকে ৫টি চারের ও ৪টি ছক্কায় ফিফটি তুলে নেন বার্ল।
শেষ দুই ওভারে আসে ১৯ রান। সব মিলিয়ে বার্ল ও মুত্তমবজির ষষ্ঠ উইকেটে ৫৩ বল থেকে অবিচ্ছিন্য ৮১ রানের জুটিতে নির্ধারিত ওভারে ১৪৪ রানের সংগ্রহ পেয়ে যায। বার্ন ৩২ বল থেকে ৫৭ এবং মোত্তিমবো ২৬ বল থেকৈ ২৭ রানে অপরাজিত থাকেন।
অভিষেক ম্যাচ খেলতে নামা তাইজুল ৩ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নেন ১টি উইকেট। সাকিব ৪ ওভারে ৪৯ রান খরচায় ছিলেন উ উইকেট শূন্য। সাইফুদ্দি, মোসাদ্দেক ও মুস্তাফিজ নেন ১টি করে উইকেটে
