এ যেন ক্যারিয়ারের পুনরুত্থান! অমিত সম্ভাবনার উপযুক্ত ব্যবহার। স্বপ্নের প্রকৃত বাস্তবায়ন। বলছি দেশের হয়ে গৌরব বয়ে আনা টাইগার পেসার তাসকিন আহমেদকে নিয়ে। আফ্রিকা মুলুকে ঐতিহাসিক সিরিজ জয়ে যার অবদান অনস্বীকার্য। তবে সফল হলেও আকাশে না উড়ে মাটিতে পা রেখেই তার সরল কথা, খুশি হলেও এখনো শেখার অনেক কিছু অবশিষ্ট রয়েছে।
‘উৎফুল্ল লাগছে। আফ্রিকায় প্রথমবার সিরিজ জয়, সোজাকথায় গর্বের বিষয়। দলের সাথে আমারও প্রথম সিরিজ সেরা হওয়া। আসলে গেল দেড় বছরে অনেক পরিশ্রম করে একটা কৌশল অবলম্বন করে এগিয়েছি, আগামীতেও এগোতে চাই এভাবে। অধিনায়ক সবসময় আমার পাশে ছিল। লেন্থ নিয়ে কাজ করেছি। সফল হয়েছি। তবে ম্যাড়মেড়ে উইকেটে ভালো বোলিং কিভাবে করতে হয় সেটা শেখার আয়ত্ত করতে হবে।’
উল্লেখ্য, ম্যাচ সেরার হওয়ার দিনে ফাইফারের কীর্তি গড়ার পাশাপাশি পুরো সিরিজে ৮ খানা উইকেট নিজের নামের পাশে লিখিয়েছেন তাসকিন। এদিকে দেশ ছাড়ার আগে আফ্রিকায় ম্যাচ জয়ের নায়ক হওয়ার যেকথা তিনি বড় মুখ করে দিয়েছিলেন সেকথা তিনি অক্ষরে অক্ষরে পালন করে দেখিয়ে দিয়েছেন।
বিডি স্পোর্টস নিউজ/বিপ্রতীপ দাস